এলাকার আইনশৃঙ্খলতা রক্ষায় তিনি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকেন। তিনি নিজ এলাকায় বিশেষ করে পাহাড়ি এলাকার মানুষদের ডেঙ্গুজ¦র প্রতিরোধে সচেতনতামূলক বিভিন্ন উঠান বৈঠকের মাধ্যমে মানুষদের সচেতন করেন। মানুষের যে কোন বিপদ আপদে তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েন। নিজ কর্তব্য পালনের পাশাপাশি অবসর সময়ে সর্বদা তিনি অসহায় মানুষের সেবা করে যান। এই তরুন যুবক উপজেলার কালাপুর ইউনিয়নের লামুয়া গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য (তৎকালিন রক্ষী বাহিনীরও সদস্য) মৃত মোহাম্মদ কেরামত আলীর সন্তান। তারা ৭ ভাই ও ১ বোন। তার ব্যাপাওে মূল্যয়ন করতে গিয়ে কাকিয়াবাজার উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নোমান আমেদ সিদ্দীকি বলেন,সে আমাদের স্কুলে অফিস সহকারি হিসেবে সততা ও নিষ্ঠার সহিত কাজ করে যাচ্ছে। তার পিতাও একজন ভাল মানুষ ছিলেন,সেও একজন পরোপকারী বলে আমি জানি। এ ব্যাপাওে মনছুর তার অভিব্যক্তি জানান,তিনি ছোট বেলা থেকেই তার বাবার নিকট থেকে মানুষের উপকার করতে শিখেছেন,তাই মানুষের উপকার করতে ভাল লাগে যতটুকু সম্ভব তথটুকু মানুষের সেবা করে যাই।